1. ssexpressit@gmail.com : banglarkantho :
  2. gmparvezmunna@gmail.com : Parvez Munna : Parvez Munna
রবিবার, ০৫ মে ২০২৪, ১১:৩১ অপরাহ্ন
Title :
সাভারে বিতর্কিত মিঠুন সরকারের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে মানববন্ধন সাভারে নারী দিবসে নারী উদ্যেক্তা সম্মেলন সাভারে স্বতন্ত্রপ্রার্থী মুরাদ জংয়ের কার্যালয়ে হামলা, নৌকার দুই সমর্থক গ্রেফতার নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ সাভারে দেওয়ান ইদ্রিস ল’ কলেজে অবৈধভাবে এলামনাই কমিটি গঠন চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যায় রোগী, সাভার সরকারী হাসপাতাল ২৫০ শয্যার দাবিতে মানববন্ধন সাভার সরকারী হাসপাতাল ২৫০ শয্যা করার দাবিতে মানববন্ধন আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম কিনলেন সাকিব আল হাসান অফিসার্স ক্লাব ঢাকার বাৎসরিক মেজবান অনুষ্ঠিত সাভারে নৌকা প্রতীকে রাজীবের গণসংযোগ

আমার স্বামীই প্রথম এডিসি হারুন স্যারকে আঘাত করেন, সানজিদা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৪৫ জন পড়েছে

অনলাইন ডেস্ক : বরখাস্ত অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) হারুন অর রশিদ, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় দুই নেতাকে নির্যাতন এবং রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) আজিজুল হক মামুনের মধ্যকার ঘটনার সূত্রপাত যাকে কেন্দ্র করে, সেই সানজিদা আফরিন অবশেষে মুখ খুলেছেন। তিনি বলেছেন, আমার স্বামীই এডিসি হারুন স্যারকে প্রথমে আঘাত করেছেন।

সানজিদা রাষ্ট্রপতির এপিএস আজিজুল হক মামুনের স্ত্রী। তিনি ৩৩তম বিসিএসের কর্মকর্তা। ডিএমপির ক্রাইম বিভাগে অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি) হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন সানজিদা।

সেদিনের ঘটনা নিয়ে সানজিদা আফরিন বেসরকারি একটি টেলিভিশনে কথা বলেন। তিনি বলেন, আমি বেশ কয়েকদিন ধরে সিভিয়ার পেইনে (মারাত্মক ব্যথা) ভুগছিলাম। সেদিন পেইনটা একটু বেশিই অনুভূত হচ্ছিল। তাই তখন আমার একজন ডাক্তার দরকার ছিল। যেহেতু ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতাল স্যারের (এডিসি হারুন) জুরিসডিকশনের (আওতা) মধ্যে পড়ে তাই ডাক্তারের সিরিয়াল পাওয়ার জন্য আমি স্যারের হেল্প চেয়েছিলাম।

স্যারকে জানালে তিনি আমাকে বলেছিলেন, ঠিক আছে আমি আশপাশে আছি। আমি এসে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলে দিচ্ছি। এরপর স্যার (এডিসি হারুন) এলেন। আসার পর একটা ডাক্তার ম্যানেজ হলো। এরপর ডাক্তার কিছু টেস্ট দিলেন। আমি ব্লাড টেস্টের জন্য স্যাম্পল দিলাম। ইকো টেস্ট আর ইসিজি করানো হলো।’

সানজিদা আরও বলেন, যে রুমে ইটিটি করানো হয় আমার ঘটনার সময় সেই রুমে ছিলাম। ইটিটি করানোর ১৫-২০ মিনিট পর আমি বাইরে একটা হট্টগোলের শব্দ শুনি। শুনতে পাই স্যার (এডিসি হারুন) চিৎকার করে বলছেন- ভাই আপনি আমার গায়ে হাত তুললেন কেন? আপনি তো আমার গায়ে হাত তুলতে পারেন না। আমার প্রথমে ধারণা হয়েছিল যে হয়তো অন্য কারও সঙ্গে ঝামেলা। কিন্তু এর কিছুক্ষণ পর আমি দেখতে পাই আমার হাজবেন্ড (আজিজুল হক মামুন), উনি আসলে ওখানে কী করছিলেন, কেন গিয়েছিলেন আমি জানি না। ওনাকে টোটালি আউট অব মাইন্ড লাগছিল (মানসিকভাবে স্থির ছিলেন না) এবং খুবই উত্তেজিত অবস্থায় ছিলেন। ওনার সঙ্গে আরও কয়েকজন ছেলে ছিল, আমি তাদের চিনি না। তারা স্যারকে (এডিসি হারুন) মারতে মারতে ইটিটি রুমে নিয়ে এলেন।

ওই সময় হারুন স্যার নিজের সেফটির (নিরাপত্তার) জন্য আমি যেখানে দাঁড়ানো ছিলাম সেই রুমের দিকে দৌড়ে এসে দাঁড়ালেন। ইটিটি রুমে এতলোক ঢোকাতে তখন সেখানে একটা অকওয়ার্ড সিচুয়েশন (বিব্রতকর পরিস্থিতি) তৈরি হয়। কারণ ইটিটি রুমে রেস্ট্রিকশন থাকে। তখন আমি শাউট করছিলাম। কারণ এই রুমে কোনো ছেলে ঢোকার কথা না।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর